অতীতের সকল গ্লানি ধুয়ে মুছে ফেলে নতুন বছরকে বরণ করে নিতে শনিবার রাঙামাটির মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী জলোৎবের আয়োজন করা হয়েছে।
মারমা সংস্কৃতি ও ঐহিত্য রক্ষার্থে এগিয়ে আসার আহবান জানিয়ে নতুন বছরের প্রথম দিন মারমা নববর্ষ পালন করলো কাউখালী উপজেলার মারমা জনগোষ্ঠি।
পূরাতন বছরের সমস্ত গ্লানি দূঃখ-কষ্টকে দূর করে নতুন বছরকে বরণ করে নিতে বৃহস্পতিবার রাঙামাটিতে মারমা সম্প্রদায়ের ঐতিহ্যবাহী জলকেলী(পানি খেলা) উৎসব ও সংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে বুধবার রাঙামাটি শহরের মাঝের বস্তীবাসীর উদ্যোগে র্যালী, আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা(সন্তু লারমা) পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নে সরকারকে আবারও সময়সূচি ভিত্তিক কর্মসূচি ঘোষনা দাবি জানিয়েছেন।
পার্বত্য বান্দরবানে বিজু, সাংগ্রাইং,বৈসুক, বিষু বিহু উৎসবের তৃতীয় দিনে মঙ্গলবার উৎসবমূখর পরিবেশেবে উদযাপিত হচ্ছে।
আনন্দ শোভাযাত্রা, পান্তা ইলিশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে মঙ্গলবার রাঙামাটিতে বাংলা নববর্ষ পালিত হয়েছে।
মারমা সম্প্রদায়ের প্রধান উৎসব সাংগ্রাইং উদযাপনে সফল ও সার্থক কামনা করে মঙ্গলবার খাগড়াছড়িতে র্যালী শোভা যাত্রা বের করা হয়।
বান্দরবানে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মঙ্গলবার সাংগ্রাই,বৈষু,বিযু ও বাংলা নববর্ষ উদযাপিত হয়েছে।
‘সাম্প্রদায়িকতা-প্রতিহিংসা-অন্ধতার কালিমা ধুয়ে মুছে যাক মৈত্রি পানি বর্ষণে’ এ শ্লোগানে সোমবার বর্ণাঢ্য র্যালির মধ্য দিয়ে আদিবাসীদের ৫দিন ব্যাপি সাংগ্রাইং-বৈসাবি বর্ষবরণ উৎসব শুরু হয়েছে বান্দরবানে।
আদিবাসী সম্প্রদায়ের প্রধান উৎসব বিজু, সাংগ্রাইং, বৈসুক, বিষু, বিহু-এর আনন্দে ভাসছে পার্বত্য বান্দরবান।
ত্রিপুরা সম্পদ্রায়ের বৈসুক-এর প্রথম দিনে রোববার রাঙামাটিতে ত্রিপুরা কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে নদীতে ফুল ভাসানো, বয়োজ্যেষ্ঠদের গোসল করানো,