পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা, আওয়ামীলীগের জাতীয় কমিটির সাবেক সদস্য, বান্দরবানের লামা উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতা আলহাজ্ব
কাপ্তাই উপজেলার ৩ নং চিৎমরম ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের সদস্য পদের উপ নির্বাচনে ফুটবল প্রতিক নিয়ে বেসরকারীভাবে বিজয়ী হয়েছেন কাপ্তাই উপজেলা ছাত্র লীগের সাবেক সহ সভাপতি উক্যসাই মার্মা( নিংসাই মার্মা)।
কাপ্তাইয়ের নৌবাহিনী সড়কে হাতির পাল অবস্থানের কারণে ঘন্ট্যাপী যান চলাচল বন্ধ ছিল। এতে পথচারীদের মাঝে আতংক দেখা দেয়। পরে স্থানীয়রা গাড়ীর হর্ণ বাজিয়ে হাতির পালকে তাড়াতে সক্ষম হয়
রাঙামাটিতে ভয়াবগ পাহাড়ের ঘটনায় বৃহস্পতিবার এক মাস পুর্ণ হতে চলেছে। তবে এক মাস পেরোলেও আশ্রয় শিবিরের কেউ কেউ ফিলে গেলেও বাকীদের জন্য নতুন আশ্রয় শিবির খোলা হচ্ছে।
প্রধামন্ত্রীর কার্যালয়ের বিশেষ সহায়তার আশ্বাসের পাশাপাশি জেলা প্রশাসনের রেশন প্রদানের নিশ্চয়তার প্রেক্ষিতে লংগদুতে অগ্নিসংযোগে ক্ষতিগ্রস্থ তিনটি গ্রামের পাহাড়ী লোকজন বুধবার সরকারী ত্রাণ গ্রহন করেছেন।
রাঙামাটির লংগদু উপজেলার আটারকছড়া ইউনিয়ন পশ্চিম ইয়ারংছড়ি গ্রামের মো. জাহাঙ্গীরের ছেলে মোঃ মিরাজুল (১১)কে নিখোঁজের ৫ দিনেও সন্ধান মিলেনি।
পাহাড় ধস মূলত মানবসৃষ্ট কারণে ঘটছে। বিস্তারিত তথ্য ও তত্ত্বের ভিত্তিতে গবেষণায় বিষয়টি অনেকটা নিশ্চিত হওয়া গেছে। পাহাড় ধসে জনগণের দুঃখ-কষ্ট লাঘব করতে হলে দরকার বিজ্ঞান ভিত্তিক পরামর্শ।
রাঙামাটিতে পাহাড় ধসে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে বুধবার ত্রাণ সহায়তা বিতরণ করেছে চট্টগ্রামবিশ্ববিদ্যালয়ের নৃ-বিজ্ঞান বিভাগরে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা।
অতি বৃষ্টির কারনে খাগড়াছড়ি জেলার বিভিন্ন সড়কের বহু স্থানে ভাঙ্গন দেখা দিয়েছে।সড়কের পাশ ভাঙ্গনের ফলে যানবাহন চলাচল করছে ঝুকি নিয়ে।
বান্দরবানের লামায় বন্যা প্লাবিত হয়ে পানি বন্দী হয়ে পড়েছে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ। এক মাসের ব্যবধানে ফের টানা তিন দিনের ভারী বর্ষণের ফলে সৃষ্ট পাহাড়ি ঢলে
রাঙামাটিতে ফের পাহাড় ধসের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার দিনভর থেমে থেমে বৃষ্টিপাতের কারণে রাঙামাটি-চট্টগ্রাম সড়কের দেপ্পোছড়ি এলাকায় পাহাড় ধসে পড়ে। এতে এক ঘন্টা যানবাহন চলাচল বন্ধ ছিল।
পাহাড়ী ঢলে সৃষ্ট বন্যায় লামায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। সোমবার দুপুর থেকে মুসুলধারে বৃষ্টি হওয়ায় কারনে মাতামূহুরী নদীর পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে এলাকায় পানি বাড়তে থাকে।
পাহাড় ধসের ঘটনায় রাঙামাটি শহরের বিভিন্ন কেন্দ্রে আশ্রয় নেয়া কিছু কিছু পরিবার নিজ উদ্যোগে বসত ভিটায় ফিরতে শুরু করেছেন।