বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের সপ্তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার রাঙামাটিতে বর্নাঢ্য র্যালী ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের জেলা শাখার উদ্যোগে চতুর্থ শ্রেনী কর্মচারী ক্লাব কাম কমিউনিটি সেন্টারে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি রুহুল আমীন। বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের জেলা শাখার সভাপতি প্রীতিময় চাকমার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক হাজী মোঃ মুছা মাতব্বর, শ্রমিকলীগের জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক শামসুল আলম শামসু, আওয়ামীলীগের সদর উপজেলা শাখার সভাপতি হৃদয় বিকাশ চাকমা, আওয়ামীলীগের সদর উপজেলা শাখার সাধারন সম্পাদক সাধন মনি চাকমা, মুক্তিযোদ্ধা উপজেলা সদর ইউনিটের কমান্ডার মিজানুর রহমান, যুবলীগের সভাপতি অকবর হোসেন চৌধুরী, ছাত্রলীগের সভাপতি শাহ ইমরান রোকন, বঙ্গবন্ধু প্রজন্মলীগের জেলা শাখার আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম ও ওলামালীগের জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক নাজমুল হক। স্বাগত বক্তব্যে রাখেন আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের জেলা শাখার সাধারন সম্পাদক সদানন্দ চাকমা। এর আগে একটি বর্নাঢ্য র্যালী রাঙামাটি পৌর সভা চত্বর থেকে শুরু করে কোর্ট বিল্ডিং চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মুক্তিযাদ্ধা প্রজন্মলীগের পৌর কমিটির সভাপতি দীপু বড়ুয়া ও সাধারন সম্পাদক খোরশেদ আলম খোকন। এছাড়া জেলা আওয়ামীলীগের জেলা কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। তাছাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ভাষন(রেকর্ডকৃত) প্রচার করা হয়। বক্তারা জাতিরজনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারন আগামী প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তুলে ধরতে এবং ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে সবাইকে সজাগ থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবেলার আহ্বান জানান। বক্তারা যুদ্ধাপরাধীদের দ্রুত ফাঁিসর রায় কার্যকর জন্য সরকারের প্রতিও দাবি জানান। বক্তারা আরও বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি ও উন্নয়নের লক্ষে আওয়ামীলীগ ঐতিহাসিক পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই শান্তি চুক্তি একমাত্র আওয়ামীলীগই সরকারই পুরোপুরি বাস্তবায়ন করবে। অন্য কোন সরকার বাস্তবায়নে এগিয়ে আসবে না।
–হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.