করোনা ভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে সোমবার নিজ উদ্যোগে রাঙামাটি সদর উপজেলার বন্দুকভাঙ্গা ইউনিয়নের মুবাছড়ি এলাকায় গরীব ও কর্মহীন ১শ জনের মাঝে ত্রাণ সামগ্রি বিতরণ করেছেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী তপন চাকমা।
উল্লেখ্য, ভারতের কলকাতার নারায়না স্কুলের তৃতীয় শ্রেনীর শিক্ষার্থী ও তপন চাকমা ছেলে প্রয়াস চাকমা গেল ১৪ মার্চ ভারত থেকে বাংলাদেশে আসার পর রাঙামাটি শহরের বনরুপার নিজ বাসায় হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিল। ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টাইন শেষে তাকে শারীরিক সম্পুর্ণ সুষ্ঠ রয়েছে বলে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে ছাড়পত্র দেয়। প্রয়াস চাকমার আর্শীবাদ স্বরুপ এলাকার হত দরিদ্র ও কর্মহীন লোকজনদের মাঝে এই ত্রাণ সামগ্রি বিতরণ করা হয়।
জানা গেছে, তপন চাকমা তার ছেলে প্রয়াস চাকমার সৌজন্য সোমবার রাঙামাটি সদর উপজেলার বন্দুকভাঙ্গা ইউনিয়নের মুবাছড়ি এলাকায় গরীব ও কর্মহীন ১শ জনের মাঝে ত্রাণ সামগ্রি বিতরণ করা হয়। হত দরিদ্র ও কর্মহীনদের মাঝে নিজ হাতে ত্রাণ বিতরণ করেন ব্যবসায়ী তপন চাকমা ও তার ছেলে প্রয়াস চাকমা। এসময় ব্যবসায়ী আর্যমিত্র চাকমা ও রনি চাকমা উপস্থিত ছিলেন। বিতরণকৃত ত্রাণ সামগ্রির মধ্যে ছিল দশ কেজি চাউল, ১লিটার তৈল, দুই কেজি আলু,ডাল ও শুকতি মাছ।
বিশিষ্ট ব্যবসায়ী তপন চাকমা জানান, তার ছেলে প্রয়াস চাকমা ভারতের কলকাতার নারায়না স্কুলে তৃতীয় শ্রেনীতে পড়ে। গেল ১৪ মার্চ সে ভারত থেকে বাংলাদেশে আসার পর রাঙামাটি শহরের বনরুপার নিজ বাসায় ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে ছিল। হোম কোয়ারেন্টাইন শেষ করার পর জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে ছাড়পত্র দেয়া হয়। তার ছেলে সুস্থ ও সফলভাব হোম কোয়ারেন্টাইন সম্পন্ন করায় সবাইয়ের আর্শীবাদ স্বরুপ ১শ জন গরীব ও কর্মহীনদের মাঝে এই ত্রাণ সামগ্রি বিতরন করা হয়েছে। তিনি তার ছেলের জন্য আর্শীবাদ ও দোয়া কামানা করেছেন।
--হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.