সদ্য সমাপ্ত বান্দরবানের দুটি পৌরসভা নির্বাচনে দলীয় কোন্দল, দুর্বল নেতৃত্ব ও সিনিয়র নেতাদের বহিস্কার করার কারণে বিএনপির পরাজয় ঘটেছে।
রাঙামাটি পৌরসভার নির্বাচনে ৭ জন মেয়র প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থীদের মধ্যে ৪ জনই হারাতে পারেন জামানত। এছাড়া জামাত হারাতে পারেন ৯জন কাউন্সিলর প্রতিদ্বন্ধি প্রার্থী।
খাগড়াছড়ি জেলা বিএনপির দুর্গের পতন ঘটেছে। শক্তির মূল উৎস এখন হাতছাড়া। জেলা বিএনপি সম্ভবত অন্য যে কোন সময়ের চেয়ে এখন সবচেয়ে বেশী সংকটে রয়েছে।
রাঙামাটি পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগ প্রার্থী আকবর হোসেন চৌধুরী(নৌকা) বেসরকারীভাবে মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন।
বান্দরবানের দুটি পৌরসভায় বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী। জেলা সদর পৌরসভায় আ’লীগের মোহাম্মদ ইসলাম বেবী ও লামায় আ’লীগের জহিরুল ইসলাম জয়ী হয়েছেন।
রাঙামাটি পৌর নির্বাচনে কেন্দ্র দখল, ব্যালট বাক্স ছিনতাই, জাল ভোট প্রদান, ব্যাপক কারচুপি, এেজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়া,হামলাসহ ইত্যাদি অভিযোগ এনে
ব্যাপক অনিয়ম,জাল ভোট,ব্যালট পেপার ছিনতাই, সংঘর্ষ ও ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার মধ্য দিয়ে বুধবার রাঙামাটি পৌর সভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাঙামাটি পৌরসভা নির্বাচনে ২৮টি ভোট কেন্দ্রে শান্তিপুর্নভাবে নির্বাচন চলছে। এখনো পর্ষন্ত কোন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
খাগড়াছড়িতে আনন্দঘন পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। বুধবার সকাল ৮টা থেকে সারাদেশের সাথে একযোগে খাগড়াছড়ি পৌরসভার ১৭টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়।
অনেক লোকজন বেড়াতে আসার বাহানা দেখিয়ে অবস্থান করছে।
খাগড়াছড়ির দুইটি পৌরসভা নির্বাচনের সকল প্রস্তুতি সমাপ্ত করেছে নির্বাচন কমিশন। ইতোমধ্যে সকল ভোট কেন্দ্রেই নির্বাচন কর্মকর্তারা অবস্থান করছেন।