মঙ্গলবার রাঙামাটিতে গণ মাধ্যম কর্মীদের নিয়ে আসুন যক্ষা মুক্ত দেশ গড়ি শীর্ষক জেলা এডভোকেসী সভার আয়োজন করা হয়। সভায় বলা হয়েছে গত বছর(২০১৩ সালে) যক্ষা রোগে আক্রান্ত হয়ে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ জেলায় মোট যক্ষা রোগের সংনাক্ত করা হয়েছে ৪শ৯৭ জন।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সন্মেলন কে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয় যা নিরোধ সমিতি(নাটাব) রাঙামাটি জেলা শাখার উদ্যোগে আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন দৈনিক গিরিদর্পন সম্পাদক একেএম মকছুদ আহম্মেদ। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ডিপুটি সিভিল সার্জন ডঃ অনুপ দেওয়ান।
যক্ষা রোগের কারণ ও কিভাবে সনাক্ত করা যায় তার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরে বক্তব্যে দেন জেলা বক্ষব্যাধি হাসপাতালের জুনিয়র কনসালটেন্ট ডঃ সুশোভন দেওয়ান। স্বাগত বক্তব্যে দেন নাটাবের সাধারন সম্পাদক শাহাজাহান মজুমদার। এডভোকেসী সভায় রাঙামাটিতে কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রন্ক্সি মিডিয়ার কর্মীরা অংশ নেন।
সভায় বলা হয়, রাঙামাটি জেলায় যক্ষা রোগে আ্রকান্ত হয়ে গত বছর ২০১৩ সালে ১৬জনের মৃত্যু হয়েছে। এ জেলায় ফুসফুসে যক্ষা রোগীর সংখ্যা ছিল ৪২৭ জন এবং ফুসফুসের বাইরে যক্ষা রোগীর সংখ্যা হচ্ছে ৭০ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৪৭৫জন।
সভায় বলা হয়, ২০১৩ সালে যক্ষা রোগে আক্রান্ত হয়ে ১৬ জন মারা গেলেও এদের মধ্যে অধিকাংশ ব্যক্তির যক্ষা রোগ আগে সনাক্ত হওয়ার কারনে অন্য রোগেও মারা গেলেও যা রোগী হিসেবে চিহিৃত করা হয়েছে।
–হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.