দৈনিক যায় যায় দিনের ১৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে সোমবার রাঙামাটিতে র্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রাঙামাটি রিপোটার্স ইউনিটি কার্যালয়ে আলোচনা সভায় যায় যায় দিনের রাঙামাটির ষ্টাফ রিপোর্টার ফজলুর রহমান রাজনের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথি ছিলেন রাঙামাটি পৌরসভার মেয়র আকবর হোসেন চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন রাঙামাটি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি ও দৈনিক গিরিদর্পনের সম্পাদক একেএম মকছুদ আহম্মদ, রাঙামাটি প্রেসক্লাবের সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন রুবেল, রাঙামাটি রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি সুশীল প্রসাদ চাকমা ও রাঙামাটি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি সিএইচটি নিউজ টোয়েন্টি ফোর ডট কম এর সম্পাদক শামসুল আলম। এতে আরো অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, রাঙামাটি সাংবাদিক ফোরামের সভাপতি নন্দন দেবনাথ, সাধারন সম্পাদক মিল্টন বড়–য়া, রাঙামাটি সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারন সম্পাদক ও ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি হিমেল চাকমা, রাঙামাটি জার্নালিষ্ট এসোসিয়শনের সাধারন সম্পাদক দীপ্ত হান্নান, দৈনিক সমকালের ষ্টাফ রিপোর্টার সত্রং চাকমা, দীপ্ত টেলিভিশনের রাঙামাটি প্রতিনিধি সৈকত রঞ্জন চৌধুরী, দৈনিক গিরিদর্পনের ষ্টাফ রিপোর্টার শিশির দাশ বাবলা ও সাংবাদিক সুপ্রিয় চাকমা শুভসহ বিভিন্ন পর্যায়ের শুভাকাঙ্খীরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভায় রাঙামাটি পৌর সভার আকবর হোসেন চৌধুরী বলেন, একটা সময় পাহাড়ের সাংবাদিকদের অনেক কষ্ট করে নিউজ পাঠাতে হতো, তখন আধুনিক যোগাযোগ ব্যবস্থা ছিল না, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর দেশকে ডিজিলাইটাজ করতে নানা উদ্যেগ গ্রহণ করে, এর ফলশ্রুতিতে দেশ তথ্য ও প্রযুক্তি খাতে অনেক এগিয়ে যায়। যার সুবিধা ভোগ করছে সামাজিক মাধ্যমে ব্যবহারকারী, অনলাইন, পত্রিকা ও টেলিভিশনগুলো।
বক্তারা বলেছেন, পার্বত্য এলাকার গনমানুষের কথা বেশী বেশী করে তুলে ধরবে দৈনিক যায় যায় দিন। যায় যায় দিন সাপ্তাহিক থাকা অবস্থায় এক শ্রেণীর পাঠক তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল, দৈনিক হওয়ার পর পত্রিকাটি সে ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পেরেছে।
বক্তারা আরো বলেন, যায় যায় দিন শুরু থেকে পার্বত্য এলাকার মানুষের কথা তোলে ধরেছে, আমরা চাই এটি আরো ব্যাপক আকারে প্রসারিত করা হোক। পার্বত্য এলাকার শান্তি সম্প্রীতি ও উন্নয়ন, শিল্প ও সংস্কৃতি তোলে আনবে পত্রিকাটি।
এছাড়া দৈনিকটির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে লংগদুতে যায় যায় দিন ফ্রেন্ডস ফোরামের আয়োজনে র্যালটি উপজেলা পরিষদ ঘুরে লংগদু প্রেসক্লাবে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে লংগদু প্রেসক্লাবের সাধারন সম্পাদক ওমর ফারুক মুছার সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল বারেক সরকার। বিশেষ অতিথি ছিলেন লংগদু উপজেলা নির্বাহী অফিসার প্রবীর কুমার রায়, ভাইস চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম ঝান্টু, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ারা বেগম, উপজেলা কৃষিসম্প্রসারণ কর্মকর্তা মোঃ জাহিদুল ইসলাম, গুলশাখালী ইউপি চেয়ারম্যান আবু নাছির, আটারকছড়া ইউপির চেয়ারম্যান মঙ্গল কান্তি চাকমা, কালাপাকুজ্জা ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মোস্তফা মিয়া, কালের কন্ঠের সাংবাদিক আরমান খান, সাংবাদিক তরিকুল ইসলাম তারা সহ বিভিন্ন গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া কাউখালীতে যায় যায় দিন পত্রিকার ১৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করা হয়েছে। উপজেলার আইটেক ট্রেনিং সেন্টারের হলরুমে যায় যায় দিন এর উপজেলা প্রতিনিধি মেহেদী হাসান সোহাগের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন কাউখালী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শামসুদ্দোহা চৌধুরী, বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শতরুপা তালুকদার,কাউখালী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো: শহীদউদ্দিন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন,ঘাগড়া ১ নংওয়ার্ডের মেম্বার মো: শরিফউদ্দিন, পিডিবি এর প্রতিনিধি মো: আফসার হোসেন, কাউখালী উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদক নাছির উদ্দিন ফারুক,৭১ টেলিভিশনের কাউখালী প্রতিনিধি মো: জয়নাল আবেদীন, যুবলীগ নেতা মো: মোজাম্মেল, জয়নাল আবদীন, আব্দুর রহমান ,বাংলাদেশ ইসলামী ব্যাংক কাউখালী এজেন্ট শাখার ইনচার্জ এমরান হোসেন রাজু ,আফতাব হোসেন মুন্নাসহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।
--হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.