জেলা পর্যায়ে স্থাযী ও দীর্ঘ মেয়াদী পদ্ধতির গ্রহীতা বৃদ্ধি, ড্রপ আউট হ্রাসকরন এবং সেবা কেন্দ্রে সেবার মান নিশ্চিত করন বিষয়ে ১ ও ২ সন্তান বিশিস্ট্য দম্পত্তিদের অংশগ্রহনে দিন ব্যাপী সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন শনিবার রাঙামাটি পরিবার কল্যান পরিদর্শিকা প্রশিন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক ড. মুস্তাফিজুর রহমান ক্যাম্পেইন এর উদ্বোধন করেন।সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক বেগম শাহান ওয়াজ পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক জসিম উদ্দিন ভূইয়া, ডাঃ বেবী ত্রিপুরা, এফডব্লিউভিটিআই এর অধ্য ডাঃ মোঃ কামাল উদ্দিন ক্যাম্পেইন এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
ক্যাম্পেইন এ জানানো হয় গত এক দশকে বাংলাদেশের বিভিন্ন জনমিতিক সূচকে অভাবনযি অগ্রগতি হয়েছে । শিশু মৃত্যু হ্রাসে সাফল্যেও জন্য বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো এমডিজি অ্যাওয়ার্ড ২০১০ অর্জন করেছে। গত ১ দশকে বাংলাদেশে মাতৃ মৃত্যুর হার ৪০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে যা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৭% হ্রাস পেয়েছ এবং পরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি ব্যবহারকারীর হার ২০১০ সালে ৬১.৭% ভাগে উন্নীত হয়েছে।
ক্যাম্পেইন এ আরও জানানো হয়, মাতৃ মৃত্যুর হার ২০০১ সালে য়েকানে ছিল শতকরা ৩ দশমিক ২ ভাগ সেখানে ২০১০ সালে তা শতকরা ১ দশমিক নয় চার ভাগে হ্রাস পেয়েছে। মানুষের গড় আয়ূ ৫৬ বছর থেকে বৃদ্ধি পেয়ে প্রায় ৬৭ বছওে উন্নীত হয়েছে। বর্তমানে দেশে পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আওতাধীন ১২ হাজার ২শত ১৭ টি কমউিনিটি কিনিক ও ৩ হাজার ৮শত ২৭ টি ইউনিয়ন স্বাস্থ্র ও পরিবার কল্যান কেন্দ্রে পরিবার পরিকল্পনা , মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা সংক্রান্ত সেবা প্রদান করা হচ্ছে।
জেলা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উদ্যোগে আইইএম ইউনিটের সহায়তায় আয়োজিত দিন ব্যাপী ক্যাম্পেইন এ ১ ও ২ সন্তান বিশিস্ট্য ৫০ জন দম্পত্তি অংশ নেয়।
–হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.