পার্বত্য চট্টগ্রাম সফরে বিদেশী নাগরকিদদের ওপর সরকার কড়াকড়ি আরোপ করায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে গণতান্ত্রকি যুব ফোরামসহ ৮টি সংগঠন বিবৃতি দিয়েছে।
শনিবার গণতান্ত্রিক যুব ফোরাম সাধারণ সম্পাদক ও ৮ গণসংগঠনের কনভেনিং কমিটি সদস্য সচিব অংগ্য মারমার স্বাক্ষরিত এক প্রেস বার্তায় এ বিবৃতি দেয়া হয়েছে।
প্রেস বাতাৃয় বলা হয়, দেশের অন্যত্র বিদেশী নাগরকিদের কারোর ব্যাপারে স্বাভাবিক চলাফরোয় বিধি নিষেধ না থাকলওে পার্বত্য চট্টগ্রাম সফরের বেলায় কড়াকড়ি নিষেধোজ্ঞা আরোপের মাধ্যমে এই অঞ্চলটির প্রতি রাষ্ট্রীয় বৈরী নীতি জারি রাখার বিষয়টি আবারও প্রমাণতি হলো। বিদেশীদের নামে কড়াকড়ি আরোপ করা হলেও বুঝতে বাকী থাকে না যে এর মূল টার্গেট হচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রামের সাধারণ পাহাড়ি জনগণ। এর ফলে পার্বত্য চট্টগ্রাম আবার আশি দশকের শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতির আবর্তে নিক্ষিপ্ত হতে চলেছে। পাহাড়ি জনগণের চলা ফরোয় আরও কঠোর গোয়েন্দা নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণ জোরদার হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
আট সংগঠনের বিবৃতিকারী হলেন গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের(ডিওয়াইএফ) সভাপতি মাইকলে চাকমা, হিল উইমেন্স ফেডারেশনের সভাপতি নিরূপা চাকমা, পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের (পিসিপি) সভাপতি থুইক্যচিং মারমা, পার্বত্য চট্টগ্রাম নারী সংঘের সভাপতি সোনালী চাকমা, সাজেক ভূমি রক্ষা কমিটির সভাপতি জ্ঞানেন্দু বিকাশ চাকমা, সাজেক নারী সমাজের সভাপতি নিরুপা চাকমা, ঘিলাছড়ি নারী নির্যাতন প্রতিরোধ কমিটির সভাপতি কাজলী ত্রিপুরা এবং প্রতিরোধ সাংস্কৃতিক স্কোয়াডের সদস্য সচিব আনন্দ প্রকাশ চাকমা।
--হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.