পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি বলেছেন প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার শ্লোগান "ধর্ম যার যার উৎসব সবার" প্রমান করে বাংলাদেশ একটি অসাম্প্রদায়িক দেশ।এখানে সকল ধর্ম বর্ণের মানুষ একে অন্যের উৎসবে অংশ নিয়ে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ হন।
মঙ্গলবার রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার কর্ণফুলী নদীতে প্রতিমা বির্সজন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
কাপ্তাই উপজেলা পুজা উদযাপন কমিটির অায়োজনে পুজা উদযাপন কমিটির সভাপতি দীপক ক্লান্তি ভট্টাচার্যের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপংকর তালুকদার,সংরক্ষিত মহিলা আসনের সাংসদ ফিরোজা বেগম চিনু,রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়্যারম্যান বৃষকেতু চাকমা,জেলা প্রশাসক মানজারুল মান্নান,জেলা পরিষদ সদস্য থোয়াইচিং মারমা,সদস্য ত্রিদীপ ক্লান্তি দাশ,সদস্য স্মৃতি বিকাশ ত্রিপুরা,বান্দরবান জেলা পরিষদ সদস্য লক্ষীপদ দাশ,বান্দরবান পৌর মেয়র ইসলাম বেবী,কাপ্তাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তারিকুল অালম,সাবেক উপজেলা পরিষদ চেয়্যারম্যান অংসুইচাইন চৌধুরী,কাপ্তাই সার্কেলের সহকারী পুলিশ সুপার অাসলাম ইকবাল,উপজেলা ভাইস চেয়্যারম্যান সুব্রত বিকাশ তঞ্চগ্যা,চন্দ্রঘোনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জহিরুল অানোয়ার,১নং চন্দ্রঘোনা ইউপি চেয়্যারম্যান বিপ্লব মারমা,৪নং কাপ্তাই ইউপি চেয়্যারম্যান প্রকৌশলী অাব্দুল লতিফ,মহিলা এমপির কাপ্তাই প্রতিনিধি ইব্রাহিম খলিল, রাইখালি ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মংক্য মার্মা,কাপ্তাই প্রেসক্লাব সভাপতি কাজী মোশাররফ হোসেন, কাপ্তাই পুজা উদযাপন কমিটির সাধারন সম্পাদক সাগর চক্রবর্তী। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাংবাদিক ঝুলন দত্ত।
কাপ্তাইয়ের এই প্রতিমা বির্সজন অনুষ্ঠানে উপজেলার বিভিন্ন মন্দির থেকে হাজার হাজার মানুষ অংশ নেন। সমগ্র কর্ণফুলী নদীতে এক উৎসবের অামেজ সৃষ্টি হয়।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ঝুলন দত্তের পরিচালনায় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বেতারের বিশিষ্ট কন্ঠশিল্পী সংগীত পরিচালক রণেশ্বর বড়ুয়া,বান্দরবান জেলা পরিষদ সদস্য লক্ষীপদ দাশ,বাউল শিল্পী রফিক অাশেকী,লালন শিল্পী উর্মি বণিক,বেতার শিল্পী মিলন ধর ও প্রমা দে সহ স্থানীয় শিল্পিরা অংশ নেন।যন্ত্রসংগীতে ছিলেন ফনীন্দ্রলাল ত্রিপুরা,অভিজিৎ দাশ কিষান,অর্ণব মল্লিক।
--হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.