রোববার রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদ এর মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জেলা পরিষদের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুই প্রু চৌধুরী।
পরিষদের নির্বাহী কর্মকর্তা নূরুদ্দীন মোহাঃ শিবলী নোমান এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় জেলা পরিষদের সদস্যবৃন্দ যথাক্রমে সদস্য ঝর্ণা খীসা, সদস্য দিপ্তীময় তালুকদার, সদস্য অংসুই ছাইন চৌধুরী, সদস্য সবির কুমার চাকমা, সদস্য নিউচিং মারমা, সদস্য ইলিপন চাকমা, সদস্য প্রর্বতক চাকমা, সদস্য প্রিয় নন্দ চাকমা, সদস্য বিপুল ত্রিপুরা, সদস্য মোঃ আব্দুর রহিম, সদস্য মোসাম্মৎ আছমা বেগম, সিভিল সার্জন ডাঃ বিপাশ খীসা, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ সাজ্জাদ হোসেন, নার্সিং ইনস্ট্রাকটর ইনচার্জ নীনা চাকমা, জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী অনুপম দে, স্বাস্থ্য প্রকৌশলের সহকারী প্রকৌশলী মোঃ অলিউর রহমান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কৃষি প্রকৌশলী দেবাশীষ চাকমা, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা শ্রীবাস চন্দ্র চন্দ, সমাজসেবা বিভাগের উপপরিচালক মোহাম্মদ ওমর ফারুক, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোঃ শাহজাহান, জেলা সমবায় কর্মকর্তা ইউসুফ হাসান চৌধুরী, মৎস্য অধিদপ্তরের ডিপিডি মোঃ আব্দুল্লা আল হাসান, প্রধান তুলা উন্নয়ন কর্মকর্তা পরেশ চন্দ্র চাকমা, পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্সের ব্যবস্থাপক সৃজন বিকাশ বড়–য়া, হাস প্রজনন খামারের উপসহকারী প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা মোঃ আবু তাহের, ক্ষুদ্র নৃগোষ্টির সাংস্কৃতিক ইনষ্টিটিউট এর কালচারার অফিসার শোভিত চাকমা, জেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্ত্ াডা: বরুন কুমার দত্ত, সরকারী মুরগী প্রজনন ও উন্নয়ন খামার এর ব্যবস্থাপক ডাঃ পলি রাণী ঘোষ, সহকারী ব্যবস্থাপক বিসিক মোঃ ইসমাইল হোসেন, উপপরিচালক হর্টিকালচার সেন্টার কাজী শফিকুল ইসলাম, পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপপরিচালক ডা: বেবী ত্রিপুরা, উপপরিচালক বিএডিসি(বীজ) মো: লুৎফর রহমান, জেলা ক্রীড়া অফিসার মো: আফাজ উদ্দীন, সহকারী পরিচালক সরকারী গণগ্রন্থাগার সুনীলময় চাকমা, সিনিয়র সহকারী পরিচালক শুকর উন্নয়ন খামার কুসুম চাকমা, উপপরিচালক জেলা কৃত্রিম প্রজনন কেন্দ্র ডা: তুষার কান্তি চাকমা, ভেটেনারী অফিসার জেলা ভেটেনারী হাসপাতাল ডা: মো: নাজমুল হক, পরিষদের নির্বাহী প্রকৌশলী বিরল বড়–য়া, জনসংযোগ কর্মকর্তা অরুনেন্দু ত্রিপুরা, হিসাব ও নিরীক্ষা কর্মকর্তা মোঃ খোরশেদুল আলম চৌধুরী ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা মনতোষ চাকমা উপস্থিত ছিলেন।
সভার পরিষদ চেয়ারম্যান অংসুই প্রæ চৌধুরী বলেন, হস্তান্তরিত সকল বিভাগের উন্নয়ন ও সেবা কার্যক্রম যেন এলাকাবাসীর দোরগোড়ায় পৌঁছে এবিষয়ে সচেতনভাবে উন্নয়ন কার্যক্রমের গতি আরো বেগবান করতে হবে। পরিষদের সাথে সমন্বয় রেখে সকল উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে হবে। পরিষদের সাথে হস্তান্তরিত সকল বিভাগের আস্থা ও বিশ্বাস অর্জনের জন্য যার যার অবস্থান থেকে যতœবান হয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে। অষ্পষ্ট বিষয়গুলি যথাযথ কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করে একযোগে কাজ করতে হবে।
--হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.