জেলার পানছড়ি উপজেলা সদরের যৌথখামার এলাকার বাসিন্দা একাত্তরে পাকিস্তানী সৈনিকদের হাতে নির্যাতিত ছেইংসামা মারমা’র পাশে দাঁড়িয়েছেন খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস।
গেল কয়েকদিনে তাঁকে নিয়ে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশিত প্রতিবেদনের সূত্র ধরে জেলা প্রশাসক বৃহস্পতিবার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ছেইংসামা মারমাকে পানছড়ির ইউএনও’র মাধ্যমে নিজ কার্যালয়ে ডেকে পাঠান।
এসময় জেলা প্রশাসক ছেইংসামা মারমা’র প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে তাঁকে নগদ পঞাশ হাজার টাকা সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত নির্দেশনা অনুযাী একটি দুইকক্ষ বিশিষ্ঠ পাকা বাড়ি নির্মার্ণেও ঘোষণা দেন।
এসময় জেলা প্রশাসনক প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস জানান, ছেইংসামা মারমা’রর ওপর একাত্তর সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন আটকাবস্থায় সংঘটিত নির্যাতনের তথ্য প্রমাণ সংগ্রহের মাধ্যমে প্রশাসনিক প্রক্রিয়ায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন প্রেরণ করা হবে।
ছেইংসামা মারমাকে সহায়তা প্রদানকালে জেলা প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও পানছড়ির ইউএনও তৌহিদুল ইসলাম, খাগড়াছড়ি প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা আহ্বায়ক তরুণ কুমার ভট্টাচার্য্য, খাগড়াছড়ি প্রেস ক্লাব সভাপতি জীতেন বড়–য়া, খাগড়াছড়ি সংিবাদিক ইউনিয়নের সা: সম্পাদক কানন আচার্য্যসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
--হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.