রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলার ইসলামপুর এলাকায় ছোট একটি ঘরে দিনযাপন করে ১৭ বছরের কিশোরী আয়েশা।বাবার আদর হারিয়েছে অনেক পূর্বেই।
আয়ের পথ বন্ধ হলে মাতা মনজু বেগম পাচঁ সন্তানের পেটের খাবার যোগাতে চক্ষু লজ্জা বিসর্জন দিয়ে নেমে পড়ে ভিক্ষায়।কিন্তু হঠাৎ আগুনের ফুলকিতে জীবন নামক আলোতে অন্ধকার নেমে আসে আয়েশার।
আয়েশার পরিবারের সদস্যরা অশ্রুসিক্ত জানায়,বাসায় ভাত রান্না করার সময় বায়ু রোগের কারনে গড়িয়ে গড়িয়ে মাটির চুলোতে হাত চলে গেলে নানিয়ারচর সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া আয়েশাকে।সেখান থেকে ঔষুধ দেই এবং অবস্থা খারাপের দিকে গেলে রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।সেখানে হাত কেটে ফেলার পরামর্শ দিয়ে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
এসময় পরিবারের সদস্যরা আয়েশার সুস্থতায় প্রশাসন ও সর্বস্তরের মানুষের কাছে সাহায্য কামনা করেন। যোগাযোগ আয়েশার মাতা মজনু বেগম ০১৮৭৩২১০৬১৩।