রোববার জুরাছড়ি উপজেলায় প্রাথমিক সমাপনি পরিক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য জ্ঞানেন্দু বিকাশ চাকমা।
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য জ্ঞানেন্দু বিকাশ চাকমা পানছড়ি ভূবন জয় সরকারী মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়, বনযোগীছড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ও শীলছড়ি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন করেন। পরির্দশনের সময় রির্সোস সেন্টারের ইন্সেক্টেটর মোঃ মরশেদুল আলম, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আশিষ কুমার ধর, উপজেলা প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক সমিতির সভাপতি মৃদুল কান্তি চাকমা, সাবেক সভাপতি নিত্যানন্দ চাকমা, বেসরকারী উন্নয়ন সংস্থা গ্রীনহিল স্প্রীড প্রকল্পের প্রতিনিধি অরবিন্দু চাকমা উপস্থিত ছিলেন।
এবারের পরীক্ষায় সরকারী ৩৩টি ও বেসরকারী ২৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪৪০ জন শিক্ষার্থী সমাপনী পরিক্ষায় অংশগ্রহন করছে। তার মধ্যে ১৫ জন শিক্ষার্থী অনুপস্থিত ছিলেন।
পরিদর্শনকালে রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য জ্ঞানেন্দু বিকাশ চাকমা পাহাড়ী এলাকায় পিছিয়ে পরা জনগোষ্ঠীদের শিক্ষায় আলোকিত করতে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এলাকায় উন্নয়নের পাশাপাশি প্রাথমিক শিক্ষা প্রয়াসে সকলকে সহযোগীতায় এগিয়ে আসতে হবে।
তিনি বলেন,পাবর্ত্য এলাকায় বসবাসরত পাহাড়ীদের নিজস্ব ভাষা পড়া লেখার লক্ষ্যে সরকার মাতৃভাষায় পাঠদান চালু করেছে। এছাড়া পার্বত্য এলাকায় বেসরকারী ভাবে পরিচালিত প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলো পাহাড়ী এলাকা বিবেচনা করে জাতীয় করণের উদ্যেগ নেওয়া হয়েছে। দু-এক মাসের মধ্যে এসব বিদ্যালয় গুলোর সু-সংবাদ পাওয়া যেতে পারে।
তিনি আরো বলেন, শিশুদের মৌলিখ অধিকার নিশ্চিত করা সকলের দায়িত্ব। শিশুদের বাড়ীর কাজে লিপ্ত না রেখে যথা সময়ে তাদের বিদ্যালয়ে পাটাতে হবে। তাদের সু-শিক্ষায় আলোকিত করতে হবে পাহাড়ী জনপদ।
--হিলবিডি২৪/সম্পাদনা/সিআর.